রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তাওসিফ রহমান (১৭) হত্যা এবং বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসীকে হত্যাচেষ্টার মামলার আসামী লিমন মিয়াকে (৩৪) আরও পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লিমনকে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫, এ হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। সংক্ষিপ্ত শুনানি শেষে বিচারক মোঃ আশিকুর রহমান পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর লিমনকে আদালতে উপস্থাপন করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আদালত সেদিন পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন। সেই রিমান্ডের মেয়াদ শেষে বৃহস্পতিবার বিকেল তিনটার দিকে তাকে পুনরায় আদালতে আনা হয়।
রাজশাহী নগর পুলিশের আদালত পরিদর্শক আব্দুর রফিক জানান, লিমনের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি পরিচালনা করেন কৌঁশলী আলী আশরাফ মাসুম। প্রায় পাঁচ মিনিটের শুনানি শেষে আদালত নতুন রিমান্ড আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম বলেন, আলোচিত এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন রাজপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হবিবুর রহমান। তিনি নিজেই আদালতে লিমনকে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন এবং পরে তাকে থানায় নেওয়া হয়।
গত ১৩ নভেম্বর বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহমানের ভাড়া বাসায় ঢুকে লিমন মিয়া বিচারকের ছেলে তাওসিফ রহমানকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। একই ঘটনায় বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসী ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর জখম হন। পরদিন বিচারক নিজেই বাদী হয়ে লিমনকে একমাত্র আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লিমনকে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫, এ হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। সংক্ষিপ্ত শুনানি শেষে বিচারক মোঃ আশিকুর রহমান পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর লিমনকে আদালতে উপস্থাপন করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আদালত সেদিন পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন। সেই রিমান্ডের মেয়াদ শেষে বৃহস্পতিবার বিকেল তিনটার দিকে তাকে পুনরায় আদালতে আনা হয়।
রাজশাহী নগর পুলিশের আদালত পরিদর্শক আব্দুর রফিক জানান, লিমনের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি পরিচালনা করেন কৌঁশলী আলী আশরাফ মাসুম। প্রায় পাঁচ মিনিটের শুনানি শেষে আদালত নতুন রিমান্ড আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম বলেন, আলোচিত এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন রাজপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হবিবুর রহমান। তিনি নিজেই আদালতে লিমনকে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন এবং পরে তাকে থানায় নেওয়া হয়।
গত ১৩ নভেম্বর বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহমানের ভাড়া বাসায় ঢুকে লিমন মিয়া বিচারকের ছেলে তাওসিফ রহমানকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। একই ঘটনায় বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসী ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর জখম হন। পরদিন বিচারক নিজেই বাদী হয়ে লিমনকে একমাত্র আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :